যশোরের রুপদিয়ায় অবৈধ ট্রাক,ট্রলির কারনে ক্ষতির মুখে সাধারন জনগন বৃদ্ধা শিশু ও পথচারী

http://www.71news24.com/2019/03/18/1128

শিমুল ইসলাম : যশোর সদর উপজেলার রূপদিয়া, নরেন্দ্রপুর, কচুয়া অঞ্চলে বিভিন্ন্য ইট ভাটায়, অবৈধ ভাবে ভৈরব নদীর মাটি সহ কৃষী জমির মাটি কম মুল্য দিয়ে ক্রয় করছেন রূদিয়া অঞ্চলের বিভিন্য ইট ভাটার মালিকরা। এলাকার এক শ্রেনীর অসাধু ব্যাবসায়ি ও সরকার দলিয়ো নেতা কর্মিরা মিলে বিভিন্য জেলা থেকে শত শত অবৈধ ট্রলি ভাড়া করে, রূপদিয়া বুড়ি ভৈরব নদীর মাটি ও কৃষীজমির মাটি, বিক্রয় করছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।এই সব এলাকা থেকে শত শত ট্রাক ও ট্রলি ভরে মাটি নিয়ে বিভিন্য ইটের ভাটাই বিক্রয় করছেন। এই সব নাম্বার বিহিন ট্রাক,ও ট্রলির কারনে লক্ষ লক্ষ টাকা রাজস্ব হারাচ্ছেন সরকার। যশোর সদর উপজেলার রূপদিয়া অঞ্চলের বিভিন্য গ্রামের পিজ ডালা পথ, ফ্লাট সলিংরাস্তা ,কাঁচা রাস্তা সহ খুলনা হায়ওয়ে সড়কে ব্যাপক ভাবে ক্ষতির সমুক্ষিন হচ্ছে বলে যানান এলাকর সাধারণ জনগন। বুড়ি ভৈরব নদীর মাটি, রূপদিয়া অঞ্চের সিটি-১, সিটি-২ ইট ভাটা, নোকেয়া ইট ভাটা, বস্ ইটের ভাটা, সোনা ইট ভাটা সহ এলাকার বিভিন্ন্য ইট ভাটার মালিকদের সাথে চুক্তি করে, কম দামে এই সব মাটি ক্রয় করছেন ইট ভাটার মালিকরা। মানছেনা সরকারের কনো নিষেধাজ্ঞা ইট ভাটার মালিকরা, সরকারের ট্যাক্স ফাঁকি দিয়ে হাতিয়ে নিচ্ছে কোটি কোটি টাকা। অন্ন্য দিকে চরম ক্ষতির সমুক্ষে পড়ছেন কৃষকেরা সহ গ্রাম বাসি এলাকার সাধারণ মানুষ। আর ধুলা বালিতে পরিবেশের ক্ষতির শেষ নেই, স্কুল গামি ছাএ ছাএী শিশু ও বয়স্কোদের মাঝে দেখা দিচ্ছে শ্বাসপ্রশ্বাস জড়িত রোগ। এই সব অবৈধ ট্রাক আর ট্রলির ড্রাইভারদের নেই কোন লাইসেন্স অল্পো বয়সের বাচ্ছাদেরকে দিয়ে ড্রাইভিং করানো হচ্ছে। যার কারনে প্রতিনিয়াতো ঘটছে সড়ক দূর্ঘটনা, অতি দুরুতগতিতে ট্রাক, ট্রলি দাপিয়ে বেড়ানোর কারনে এই সব রাস্তা দিয়ে শিশু ও বয়োস্কো লোকদের রাস্তা পারাপারে জীবনের ঝুকি বেড়ে চলেছে। রূপদিয়া অঞ্চলের কৃষী জমি ও নদীর মাটি কেটে নেয়ার কারনে এই অঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশংকা করছেন সচেতন মহল। এই ব্যাপারে নরেন্দ্রপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মোদাচ্ছের আলীর নিকট যানতে চাইলে তিনি যানান আমাদের নিষেধ শুনছে না অসাধু মাটি ব্যাবসায়িরা, জনগন যদি বাধা দেই তা হলে এর প্রতিকার সম্ভাব, কচুয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান লুৎফার রহমান ধাপক, সাংবাদিকদের যানান আমরা অনেক চেষ্টা করছি কিন্তু এই সব অসাধু মাটি ব্যাবসায়িরা শুনছেনা, একমাএ জনগন যদি রাস্তাই নেমে বাদা দেই তা হলে সম্ভাব হবে। এই সব অবৈধ ট্রলি, ট্রাকের নেই কোন নাম্বার, ভারত থেকে আমদানি করে বাংলাদেশের বিভিন্ন্য অঞ্চলে কৃষি কাজে ব্যাবহার করার জন্ন্য বাংলাদেশ সরকার অনুমদন দিলেও এই সব ট্রাকটার কিছু অসাধু ব্যাবসায়িরা চাষের ফালা বাদ দিয়ে ট্রাকের ডালা ব্যাবহার করে, অবৈধ ভাবে মাটি বহনের কাজে ব্যাবহার করছেন ট্রলির পিছনের ডালায়,২১০/২৫০ ফুট মাটি বহন করার কারনে, রাস্তার উপারে মাটি ঝরে পড়ে একটু বৃষ্টি হলেই রাস্তা কাঁদামাটি হয়ে পিছলে হয়ে যাই যার কারনে যানবহন চলাচলের অন-উপযোগী হয়ে পড়ে সাধারণ মানুষের ব্যাপক ক্ষতির সমুুুুক্ষিন হতে হচ্ছে এই সব বিষয়ে যশোর পরিবেশ অধিদপ্তর সহকারী পরিচালক শেখ নাজমুল হুদা যানান আমার এই ব্যাপারে পদক্ষেপ নিয়েছি এদের বিরুদ্ধে মামলা করেছি কিছু মামলার প্রস্তুুতি নিচ্ছি বেশ কিছু মামলা চলমান আছে। এলাকার সাধারণ মানুষ ও সচেতন মহলের দাবি এই বিষয় গুলি যশোর জেলা প্রশাসক মহাদয় একটু দৃষ্টি দিলে এলাকার পরিবেশ রক্ষা পাবেন সাধারন জনগনের উপকার হবে।

Please follow and like us: