একাত্তর নিউজ ডেস্ক :
বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে বুকে ধারণ করে রাজনীতিতে এসেছি। দলীয় সব কর্মকান্ড পরিচালনা করছি নিজের দায়বদ্ধতা থেকেই : সাজ্জাদ হোসেন মুন্না
মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বদানকারী দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের জাতীয় সম্মেলন আগামী ডিসেম্বরে। তার আগেই ঢেলে সাজানো হবে অন্যান্য সহযোগী সংগঠনকে।
আগামীতে পরিচ্ছন্ন, সৎ, ত্যাগী, সুসময়ে দুঃসময়ের পরীক্ষিত নেতাদের হাতেই উঠবে নেতৃত্ব। বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের কাউন্সিলকে ঘিরে রাজনৈতিক ও জনমানুষের মনের মধ্যে অনেক জলপনা কল্পনা তৈরী হয়েছে। এই জলপনা কল্পনার প্রতিচ্ছবি হিসাবে ফুটে ওঠেছে যশোর উপশহরের অবসরপ্রাপ্ত সেনাবাহিনীর সদস্য মৃত শাহাদাৎ হোসেনের ছেলে তৃণমূল ছাত্র রাজনীতি থেকে উঠে আসা সৎ, যোগ্য, ত্যাগী নেতৃত্বের বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিক সাজ্জাদ হোসেন মুন্নার মুখ।
কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক প্রার্থী হিসেবে মোঃ সাজ্জাদ হোসেন মুন্না আলোচনায়।
আসন্ন বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের কাউন্সিলে যদি কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক পদ পায় তাহলে তিনি দেশের সর্বস্তরের নেতাকর্মীদের সাথে নিয়ে কাধে কাধ মিলিয়ে কাজ করার স্বপ্ন দেখছেন।
তাকে নিয়ে স্বপ্ন দেখেন খুলনা- যশোরসহ সর্বস্তরের নেতাকর্মীরা, এ স্বপ্ন বাস্তবায়ন করার ক্ষেত্র তৈরী করে দিতে চান বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের নেতা-কর্মী সমর্থকরা।
সাজ্জাদ হোসেন মুন্নার সংক্ষিপ্ত জিবনী হল, ১৯৮৯-৯৫ সাল পর্যন্ত রাজনৈতিক মামলা ১১টি। ১৯৯৫ সালে, বিএনপি জোট কে প্রতিরোধ সহ সাহসিক ভুমিকা পালন করেন। ১৯৯৬ সালে প্রথম সংসদ অধিবেশনের দিন গ্রেফতার, ডিটেনশন সহ কারাবন্দী হয়, ১৯৯৮ সালে অর্থনৈতিক অভাব ও নিজ দলের মধ্যে দীধা বিভক্তি কারণে আবারও কারাবন্দী হয়, তিনি ও তার পরিবার বারংবার বিএনপি জামাত জোটের কাছে হামলা মামলার শিকার হয়। দলীয় কর্মকান্ড ১৯৮৯সালে উপশহর ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম আহবায়ক,১৯৯৪ সালে যশোর জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সদস্য, ১৯৮৮-৯৮ সালের সাবেক ফুটবলার ও ক্রীড়া সংগঠক, ২০০৪ সালে যশোর জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক, ২০১২-১৯ সাল অবদি বাংলাদেশ আওয়ামী সেচ্ছাসেবক লীগের কার্যনির্বাহী সংসদের সদস্য । সাজ্জাদ হোসেন মুন্না বলেন, আমি বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিক। বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে বুকে ধারণ করে রাজনীতিতে এসেছি। দলীয় সব কর্মকান্ড পরিচালনা করছি নিজের দায়বদ্ধতা থেকেই। বাংলাদেশ আওয়ামী সেচ্ছাসেবক লীগে আমার প্রাণের সংগঠন। আমি যদি বাংলাদেশ আওয়ামী সেচ্ছাসেবক লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদকের দার্য়িত্ব পায়, তাহলে আমি সকল নেতাকর্মী সমর্থকদের সাথে নিয়ে জননেত্রী শেখ হাসিনা’র হাতকে শক্তিশালী করার লক্ষ্যে দলীয় শৃঙ্খলা মেনে রাজনৈতিক কর্মকান্ড পরিচালনা করবো এবং সবাইকে সাথে নিয়ে একসাথে পথ চলবো, রাজপথে ছিলাম আছি থাকবো ইনশাআল্লাহ।