রোববার রাজধানীতে কওমি মাদরাসা শিক্ষা বোর্ড- বেফাকের কার্যালয়ে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তি থেকে এ খবর জানা যায়।
সভায় উপস্থিত ছিলেন বেফাক সহ সভাপতি মাওলানা নূর হোসাইন কাসেমী, মুফতি ওয়াক্কাস, মাওলানা নুরুল ইসলাম, মাওলানা মাহমুদুল হাসান, মাওলানা আতাউল্লাহ ইবনে হাফেজ্জী হুজুর, বেফাক মহাসচিব মাওলানা আব্দুল কুদ্দুছ, বেফাক কওমিয়া গওহরডাঙ্গার সভাপতি মুফতি রুহুল আমিন, মহাসচিব মাওলানা শামসুল হক, আঞ্জুমানে ইত্তেহাদুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশ এর মাওলানা আবু তাহের নদভী, সহকারী মহাসচিব মুফতী শাসমুদ্দীন জিয়া, আযাদ দ্বীনী এদারায়ে তা‘লীম বাংলাদেশ এর সহসভাপতি মাওলানা মুহিব্বুল হক, মহাসচিব মাওলানা আব্দুল বছীর, তানজীমুল মাদারিসিদ দীনিয়া বাংলাদেশ এর সভাপতি মাওলানা আরশাদ রাহমানী, জাতীয় দীনী শিক্ষাবোর্ড এর সভাপতি মাওলানা ফরিদ উদ্দিন মাসউদ, মহাসচিব মাওলানা মোহাম্মাদ আলী। আরো উপস্থিত ছিলেন বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশ এর সহসভাপতি মাওলানা আব্দুল হামীদ (পীর সাহেব, মধুপর), মাওলানা সাজিদুর রহমান, মাওলানা বাহাউদ্দীন যাকারিয়্যা, মুফতী ফয়জুল্লাহ, মাওলানা মুছলেহুদ্দীন রাজু, মাওলানা মাহফুজুল হক, মুফতি জসীমুদ্দিন, মাওলানা আনাস মাদানী, মুফতী নূরুল আমীন, মাওলানা উবায়দুর রহমান মাহবুব, মাওলানা মোশতাক আহমদ, মাওলানা নূরুল হুদা ফয়েজী, মুফতি মীজানুর রহমান সাঈদ এবং মাওলানা মু: অছিউর রহমান।
মহানবীকে (সা.) নিয়ে টাঙ্গাইলের শরিয়ত বয়াতির কটূক্তির প্রতিবাদও করা হয় এ সভায়। আলেমরা শরিয়ত বয়াতির দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেন।