শাহাবুদ্দিন আহমেদ,বেনাপোল : যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলার মাটি কুমড়া গ্রামে দশম শ্রেনী পড়ুয়া রত্না খাতুন(১৫)নামে এক শিক্ষার্থীর উপর আকস্মিক শারিরিক নির্যাতন চালিয়ে হাত ভেঙ্গে দিলো মা-ছেলে।
রত্না মাটি কোমরা গ্রামের সুলতান গাজীর কন্যা। ভূক্তভোগী রত্না এবং তার মা সংবাদ কর্মীদের জানান,যশোর ওয়াবদা এলাকার বাসিন্দা আব্দুল আজিজের স্ত্রী (সরকারী চাকুরী জিবী) ও তার পুত্র তপু(২৬)তার কন্যাকে টেনে হেচড়ে ঘর হতে নামিয়ে গায়ের জামা ছিড়ে দেওয়া সহ লাঠিপেটা করে রন্তার ডান হাত ভেঙ্গে দিয়েছে। শনিবার (১৬মে) সকাল ১০ ঘটিকার সময় মাটিকুমড়া গ্রামে ভূক্তভোগীর বসত বাড়িতে হামলার ঘটনাটি ঘটিয়ে মেহেরুনেচ্ছা ও তার পুত্র যশোরে চলে যায়।পরে গ্রামবাসী রত্নাকে উদ্ধার করে স্থানীয় বাকড়া বাজারের ফয়সাল ডায়গনষ্টিক সেন্টারের নেন।সেখান কার কর্তব্যরত চিকিৎসক এস এম সামসুর রহমান(হাড় ভাঙ্গা ও হাড় জোড়া অভিঙ্গ)এর নিকট রত্নার হাতের প্লাস্টার করানো হয়।বর্তমানে সে নিজ বাড়িতে চিকিৎসারত রয়েছে।রত্না পিতা আব্দুল আজিজ বলেন স্থানীয় বাঁকড়া পুলিশ ফাঁড়িতে মেয়ের উপর মারধরের ঘটনায় অভিযোগ দিয়েছি।আকস্মিক মারধরের ঘটনা প্রশ্নে তিনি বলেন পূর্ব কোন আক্রোশের জেরে আমার জ্ঞাতি গোষ্ঠির সদস্যরাই এ হামলা চালায়।এ ব্যাপারে মেহেরুন্নেছার মুঠোফোনে মারধরের কারন জানতে চাইলে তিনি সাংবাদিক পরিচয়ে ব্যাক্তিগত ব্যাপার বলে সংযোগ কেটে দেন।আব্দুল আজিজ ও তার বকাটে পুত্র তপুর সাথে যোগাযোগের চেষ্ঠা করলেও ফোন রিসিভ করেননি।অভিযোগের তদন্ত কর্মকর্তা এস আই হাফিজ জানান,রন্তার মারধরের অভিযোগ পেয়েছি ঘটনার দ্রুত তদন্ত শেষে আইনী ব্যাবস্থা গ্রহন করবো।স্কুল ছাত্রী রত্নার পরিবার কে হামলা ঘটনার সুষ্ঠ বিচার না পাওয়ার জন্য বিবাদী মেহেরুনেচ্ছার পক্ষ হতে একটি মহল হুমকী-ধামকী সহ বাধা গ্রস্থ করছে।