রয়েল বিশ্বাস : যশোর ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে দালাল রুবেল ও আলম এর অত্যাচারে অতিষ্ঠ হাসপাতাল ফার্মেসি স্টাফরা৷ শনিবার দুপুরে দালাল রুবেল ও আলম ওষধ ফার্মেসিতে এসে জোরপূর্বক ওষধ নিতে যায়৷ ফার্মেসির স্টাফেরা ওষধ দিতে অপরগতা প্রকাশ করায় দালাল রুবেল ও আলম তাদের উপর চড়াও হয়৷ ওই দুই দালাল হলেন ঘোপ সেন্ট্রাল রোড এলাকার রুবেল ও বিরামপুর এলাকার আলম৷ হাসপাতাল ফার্মেসির স্টার্ফ আনিচ জানান, দালাল রুবেল ও আলম শনিবার দুপুর একটার দিকে প্রথমে রুবেল একটা ছোট্র সাদা কাগজে ওষধ লিখে নিয়ে আসে৷ তখন তাকে বলা হয় সরকারী টিকিট দেখাও তাহলে ওষধ পাবে৷ তখন দালাল রুবেল সরকারী টিকিট দেখাতে ব্যার্থ হয়৷ সেসময় তাকে ওষধ দিতে অপরাগতা প্রাকাশ করা হয়৷ অপরাগতা প্রকাশ করার কারনে দালাল রুবেল আমাদের সাথে মারমুখি হয়ে খারাপ আচারন করে৷ এর কিছু সময় পরে দালাল আলম একটা সাদা ছোট কাগজে ওষধ লিখে নিয়ে এসে ওষধ দিলে বলে৷ তার কাছেও সরকারী টিকিট দেখেতে বলা হয়৷ সরকারী টিকিট দেখাতে না পারার কারনে তাকেও ওষধ দিতে অপারাগতা প্রকাশ করি৷ এসময় দালাল আলমও আমাদের সাথে মারমুখি আচারন করে৷ এসময় প্রতিবাদ করতে গেলে ফার্মেসির সামনে হট্টগোল শুরু হয়। খবর পেয়ে ইনচার্জ রতন সরকার এসে পরিস্তিতি নিয়ন্ত্রণ করেন।অভিযোগ আছে এ দুজনের বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ রয়েছে এভাবে সরকারী ওষধ উঠিয়ে নিয়ে বাহিরে বিক্রি করার একাধিক অভিযোগ আছে৷ ওষধ ফার্মেসির সামনে দালাল রুবেল ও দালাল আলম হট্রগোল করার সময় হাসপাতালের জরুরী বিভাগে ডিউটি রত পুলিশকে ডাকলে তারা কোন সাড়া দেয় না৷ পুলিশের হাবিলদার মিজানের নিকট জানতে চাইলে তিনি বলেন এদের কে আমার কাছে দালাল বলে মনে হয়নি তাই আমি আটক করিনি৷ এব্যাপারে তত্ত্বাবধায়ক আবুল কলাম আজাদ লিটুর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, অতিরিক্ত সচিবের সাথে আছি। পরে কথা বলবো।
যশোর ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে দালাল রুবেল ও আলম এর অত্যাচারে অতিষ্ঠ হাসপাতাল ফার্মেসি স্টাফরা
http://www.71news24.com/2019/03/18/1128
Please follow and like us: