বিদ্যুৎ প্রাপ্তির আনন্দ বিল দেওয়ার জটিলতায় বিশাদে পরিনত হচ্ছে

http://www.71news24.com/2019/03/18/1128
নাজিম,বসুন্দিয়া, যশোর: বিগত সরকারের সবচেয়ে ব্যার্থতা ছিল বিদ্যুৎ আর বর্তমান সরকারের সবচেয়ে সফল সেক্টর হচ্ছে বিদ্যুৎ। ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ পেয়ে মানুষ এখন মহা খুশি।মাস গেলে ব্যাংকে এসে বিদ্যুৎ বিল জমা দিয়ে মানুষ বড়ই সস্তিতে ছিল।হঠাৎ করে কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্ত বদল হল।বিকাশে বিল দেওয়ার শুরু থেকে ঝামেলার শেষ নেই। যশোর সদরের বসুন্দিয়া ইউনিয়নের পদ্মবিলা বাজারে কয়েক মাস আগে শত শত গ্রাহকের কাছ থেকে বিশাল অংকের টাকা নিয়ে এক ব্যাক্তি পুলিশের কাছে ধরা খেল। বিদ্যুৎ অফিস থেকে একটি ব্যাবস্থা হবে আশ্বাস দিলে ও গ্রাহকদের কাছ থেকে ঠিক ই অফিস বিল আদায় করেছে। চলমান আগস্ট মাসের বিল অধিকাংশ গ্রাহক দিতে পারেনি কারন বিকাশ এজেন্ট গুলি বিদ্যুৎ সংস্থার নিজস্ব সফটওয়্যার তৈরি সংক্রান্ত কি এক জটিলতার কারনে। কিছু মানুষ দূরে ব্যাংকের মাধ্যমে দিলেও সাধারণ মানুষ তা পারেনি।
আগামী মাসে নিশ্চয়ই গ্রাহকদের জরিমানা সহ বিল পরিশোধ করতে হবে। তাহলে বড় সংস্থা বিদ্যুৎ কোন দ্বায় নিচ্ছেনা,সকল ক্ষতি সাধারণ খেটে খাওয়া গ্রাহকের। এর সমাধান কবে হবে? এ বিষয়টি খতিয়ে দেখতে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের কাছে বিনীত অনুরোধ জানাচ্ছে স্থানীয় সাধারণ গ্রাহকেরা। উল্লেখ্য, ১৫ নং বসুন্দিয়া ইউনিয়ন পরিষদের যোগ্য, সাধারণ মানুষের আস্থার প্রতিক চেয়ারম্যান জনাব রিয়াজুল ইসলাম খান রাসেল এবং বসুন্দিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের পরিক্ষিত, সকলের সুপরিচিত সাধারণ সম্পাদক জনাব হাবিবুল আহসান বাবলুর দায়িত্বে পুর্ব উল্লেখিত পদ্মবিলা সমস্যাটির সমাধানের আশ্বাস দেয়া হয়েছে আজ ৩১ আগস্ট শানিবার’১৯ ইং। পদ্মবিলা বাজারের সেই প্রতারক ভাড়াটিয়া অপসারন করার সময় চেয়ারম্যানের প্রতিনিধি গন উপস্থিত সকলের সামনে এই আশ্বাস দেন। সাধারণ মানুষের আশা খুব দ্রুত এর একটি সুরাহা হবে। সর্বপরি,সাধারণ মানুষ বিদ্যুৎ বিষয়ে যেন সস্তিতে থাকে সে বিষয়টি জরুরি ভিত্তিতে নিশ্চিত হোক সেই প্রত্যাশা সবার। জননেত্রী,মাদার অফ হিউম্যানিটি বংগবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার পরিশ্রমের ফসল ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ কিছু মানুষের দ্বায়িত্বহীনতার কারনে যেন মানুষের ভোগান্তির কারন না হয় সে কামনা সকলের।

 

Please follow and like us: